রাজকীয় স্বাদ পেতে মিশরের মেডজুল খেজুর কিনবেন কেন?
খেজুরের রাজকীয় স্বাদ পেতে রানি হিসাবে পরিচিত মিশরের মেডজুল খেজুর (Medjool Khejur) দেখতে অনেকটা লালচে, লম্বা, খেতে নরম, বিচি ছোট, প্রচুর মিষ্টি এবং মোটা হয়ে থাকে। প্রতিটি খেজুরের নেট ওজন=প্রতি পিস (± ২৭ গ্রাম থেকে ± ৩৮ গ্রাম) পৰ্যন্ত কেজিতে ৪৫ থেকে ৫০ পিস । সরাসরি মিশর থেকে আমদানিকৃত “মেডজুল খেজুর” ৩ ও ৫ কেজি বক্স হয়ে থাকে। মিশর থেকে আনার পরে ১ ও ২ কেজির বাক্স গুলো এমনভাবে তৈরি করা হয়, যেনো দেশের যে কোন প্রান্তে ডেলিভারিতে করার সময় কোনোরকম ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
কেন আমাদের থেকে খেজুর কিনবেন:
✅ রাসায়নিক এবং পোকামুক্ত খেজুর।
✅ খেজুরের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কোন রকম হিডেটিং করা হয়ন।
✅ সকল খেজুর গাছে থেকে পাড়ার পরে ১২ মাসের অধিক হয়ে গেলে বিক্রয় করিনা।
✅ দেশের যে কোন প্রান্তে বসে হোম ডেলিভারিতে পণ্য হাতে পেয়ে পেমেন্ট করার সুবিধা।

মেডজুল খেজুর কেন খাবেন?
ভিটামিনঃ মেডজুল খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম এবং আয়রন থাকে।
কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিঃ মেডজুল খেজুর হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং রক্তপ্রবাহে গতি সঞ্চার করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টঃ এই খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। ফ্রি র্যাডিকেলগুলি শরীরের কোষের ক্ষতি করে এবং বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে।
উচ্চ রক্তচাপঃ প্রতিটি খেজুরে প্রায় ৩৫ থেকে ৪৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়ক। খেজুরের সোডিয়ামও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভুমিকা পালন করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ঃ এই খেজুরে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যসহ নানা ধরনের পেটের ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে এবং মানবদেহে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
ক্যান্সার নিয়ন্ত্রনঃ খেজুরে থাকা পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়াও, এই খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খাদ্যনালীকে সুস্থ রাখে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
রেটিনা: খেজুরে লিউটেন ও জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনা ভালো রাখে।
সরাসরি অর্ডার করুন
ফ্রুকটোজ ও গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ খেজুরের পুষ্টিগুণ নানাবিধ। এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। অকারণে খেজুরকে চিনির বিকল্প হিসেবে ধরা হয়। খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয় ৪ টি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২.৮ গ্রাম ফাইবার। তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। এতে আরো আছে প্রচুর ভিটামিন বি, যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই খেজুর থেকে আসে। এ ছাড়া ডায়াবেটিস থাকলে প্রচলিত খেজুরের বদলে শুকনো খেজুরকে ডায়েটে রাখতে বলেন বিশেষজ্ঞরা।